ষষ্ঠ আসরে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সিলেট সিক্রার্সের অধিনায়কত্ব করবেন অষ্টিলিয়ার ডেভিড ওয়ানার ।নিজেদের ফেসবুকে এমন খবর নিশ্চিত করেছেন সিলেট সিক্রার্স ।গেল বছর সিলেট সিক্রার্সের অধিনায়ক ছিলেন নাসির হোসেন।অব্যশ টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ইতেমধ্য নিজের অধিনায়কত্বের কারিশমা দেখিয়েছেন বল টেম্পারিংয়ের দায়ে বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিষিদ্ব িএই ওয়ার্নার।২০১৬ সালে ওয়ার্নারের নেতৃত্বে অইপিএল চ্যাম্পিয়ান হয়েছে সানরাইজার্স হায়দারাবাদ ।
বিপিএলে সিলেট দলটা হয়েছে বেশ ভারসাম্যপূর্ণ। স্থানীয় তারকাদের মধ্যে লিটন দাস, নাসির, সাব্বির রহমান, তাসকিন আহমেদ, অলক কাপালিরা তো আছেনই। বিদেশি খেলোয়াড়দের তালিকাটাও বেশ সমৃদ্ধ। ওয়ার্নারের সঙ্গে থাকছেন সোহেল তানভীর, সন্দীপ লামিচানে, মোহাম্মদ ইরফান, আন্দ্রে ফ্লেচার, নিকোলাস পুরানের মতো টি-টোয়েন্টিতে ভীষণ কার্যকারী খেলোয়াড়। ইয়াসির ওবায়েদ জানালেন, টুর্নামেন্টের পুরোটা সময়েই দলকে নেতৃত্ব দেবেন ওয়ার্নার।আগামি পাচ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে বিপিএলের পরবর্তি আসর।
গত অক্টোবরে ওয়ার্নারকে নিশ্চিত করার পরও তাঁর কাঁধে নেতৃত্বের ভার দেওয়া হবে কি না, এটা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে কিছুটা সময় নিয়েছে সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজি। শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ান তারকা ওপেনারের ওপর আস্থা রাখছে সিলেট। সিলেট সিক্সার্সের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির ওবায়েদ প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘এবার বিপিএল এবার ভীষণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। ডেভিড ওয়ার্নারের মতো একজন খেলোয়াড়কে যখন দলে ভেড়াতে পেরেছি, এখন তাঁর অভিজ্ঞতা ও সামর্থ্য আমরা কাজে লাগাতে চাই। আশা করছি এতে দল ভীষণ উপকৃত হবে।
টি-টোয়েন্টিতে ওয়ার্নার ভীষণ কার্যকারী একজন খেলোয়াড়। শুধু অস্ট্রেলিয়া দলে খেলেন বলেই নয়, বিশ্বের বড় বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট যেমন—সিপিএল-আইপিএল খেলার অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। তাকে অধিনায়ক হিসেবে বেছে নিতে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে কাজ করেছে। বড় খেলোয়াড় বলেই নয়, তাঁর এই অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাতে চাইছি।৬ জানুয়ারি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিফিএল শুরু করবে সিলেট।’
No comments:
Post a Comment
md jahirul islam