টমেটো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিগুন সমৃদ্ব সবজি। সবজি হিসেবে টমেটোর জুড়ি অনেক।টমেটো আমাদের দেশে সারা বছর জুরে পাওয়া যায়।এটি যেমন কাচা খাওয়া যায় তেমনি রান্না করে খাওয়া হয় ।সালাদে বা মুড়ি মাখানোর সময় টসেটো অতুলনিয়।টমেটো সসের তো কথাই নেই।শরীরকে সুস্থ -সবল রাখতে টমোটের ভুমিকার কথা নতুন নয়।টমোটো আমরা নানা কাজে ব্যাবহার করি ।সবার্ধিক উপকার পাওয়া জন্য টমেটো কাচা খাওয়ার ভালো। আসুন জেনে নেয়া যাক টমেটো কিছু অসাধারন উপকারের কথা।
টমেটো পুস্টিগুন:-
পুষ্টিতে ভরপুর টমোটো।এতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, সি, কে এবং পটাসিয়াম।টমেটো থেকে আরও পাওয়া যায় থায়ামিন, নায়াসিন, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং কপার।এ ছাড়াও একটি টমেটোর মধ্যেই থাকে দুই গ্রামের মতো ফাইবার ।অনেকটা পানিও রয়েছে এতে।
মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে এবং বয়সের ছাপ দূর করতে টমেটো বেশ কার্য়করি ফল।বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের মুখে যে বয়সের ছাপ পরে তা টমেটো খেলে ধীরে ধীরে কমে আসে ।টমেটো রস মুখে দিলে ত্বক উজ্জল হয়।নিয়মিত টমেটো খেলে ত্বক সুস্থ্য থাকে আর ত্বক হয়ে উঠবে প্রানবন্ত।সূর্যের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করবে।
এর মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম।যা হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।আপনার হাড় দুর্বল থাকে তা হলে টমেটো খেতে পারেন।
টমেটো লাইকোপেন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্বি করে ক্যান্সার প্রতিরোধ ও হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে কার্যকর।
যারা সবসময় রোগা অবস্থায় থাকেন বা দুর্বল লাগে তারা সকালে বিকাল পাকা টমেটো সালাদ করে খান উপকার পাবেন।
যাদের পায়খানা কম হয় বা শক্ত হয় তারা সকালে বিকাল দুই একটা টমেটো কামড়িয়ে খান দেখবেন আনেকটা কমে যাবে।
যাদের চামড়ায় নানা রোগ আছে বা মসৃনতা কমে গেছে।তারা টমেটো সালাদ করে অথবা রস খান উপকার পাবেন।
নিয়মিত টমেটো খেলে পাকস্থলি ও অন্ত্র সুস্থ থাকে।
গর্ভবতী মা যাদের বাচ্চা হয়েছে তারা নিয়মিত টমেটো খান শারীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়বে।
যাদের পেটে গ্যাস বা হজমে সমস্য আছে তারা টমেটো খান সমস্যা কমে যাবে।
No comments:
Post a Comment
md jahirul islam