গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে লাগে এই স্বাস্থ্য কর ফলটি যার মধ্যে রয়েছে পচুর পরিমান ফাইবার,খনিজ এবংভিটামিন ।আমাদের নবীজির প্রিয় খাদ্য ছিল খাজুর ।আমরা প্রতিদিন ইফতারে খাজুর খেয়ে থাকি।খাজুর একটি সুরস্বাধু ফল।প্রতিদিন সকালে 3-4 টে খেজুর খেলে দারুন উপকারে পাওয়া যায়।বিশেষত যারা কনস্টিপেশন বা কোনো ধরনের পেটে রোগে ভুগছেন তাদের জন্য তো এই ফলটি মহাওষধির কম নয়।এখানে শেষ নয় খেজুরের আরও আনেক উপকারিতা আছে.যেমন:-
1.হারের স্বাস্থোর উন্নতি ঘটে:- খেজুরে উপস্থিত খনিজ এবং ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে দেয় যে বয়স্কালে অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ববনা একে বারে কমে যায়।
2.ওজন ভাড়ায় :-নানা কারনে যাদের ওজন মাত্রারিক্ত হারে কমে যেতে থাকে ,তারা আজ থেকেই খেজুর খাওয়া শুরু করুন।দেখবেন উপকার পাবেন।কারন এই ফলটি উপস্তিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে ওজন বৃব্ধিতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে।
3.অ্যালাজির কমায়:- 2002 সালে প্রকাসিত এক গবেষনা পত্রে দাবি করা হয়েছিল খেজুরে উপস্থিত সালফার কম্পাউন্ড অ্যালার্জি র মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে।
4.হার্টের স্বাস্থের উন্নতি ঘটে:- ডায়াটারি ফাইবারে সমৃব্ধ হওয়ার কারনে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল ডি এল বা খাবরাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে।ফলে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকের এবং স্ট্রেকের আশঙ্কা হ্রাস পায়।সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরও সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্বাবনা কমায়।
5.সংক্রমনের আশঙ্কা হ্রাস:- প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতির অ্যান্টি অক্রিডেন্ট রয়েছে,যা একাধিক রোগকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীরের গঠনে বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে।ত্রখানে শেষ নয়,এই ফলটিতে বেশ কিছু অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ ও রয়েছে,ফলে নিয়মিত খেজুর খেলে সংক্রমনে আত্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
6.স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্বি করে।
7.খাদ্যশক্তি থাকায় দুরবলতা দৃর করে।
8.রোজায় অনেক্ষন খালি পেটে থাকা হয় বলে দেহের প্রচুর গুলোকোজ দরকার হয়।খেজুরে অনেক গুলোতোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরন হয়।
9.হ্রদরোগীদের জন্য খেজুর বেশ উপকারি।
10.খেজুরে প্রচুর খাদ্য উপদান রয়েছে।
11.ত্বক ভালো রাখে ।
12.রুচি বাড়ায়।
13.দৃষ্টিশক্তি বৃদ্বি করে।
15.ত্বক ভালো রাখে।
16.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
No comments:
Post a Comment
md jahirul islam